জীবনটা ছিল উজ্জ্বল,আলো ঝলমল
জীবনটা ছিল দুরন্ত ঘুর্ণি,উচ্ছল তরঙ্গ
জীবনটা ছিল খোলামেলা হাসি,গান,রঙ্গ।
জীবনটা ছিল শিশির শুভ্র সকাল
জীবনটা ছিল উজ্জ্বল,আলো ঝলমল জীবনটা ছিল দুরন্ত ঘুর্ণি,উচ্ছল তরঙ্গ জীবনটা ছিল খোলামেলা হাসি,গান,রঙ্গ।
0 Comments
নিবিড় জলে ভাসবো বলে
দূরবীন চোখে দেখেছি তোমার উথাল পাতাল সমুদ্র, অপ্রকাশিত ভানে প্রকাশ করেছি গোপন আকুতি, একদিন কোনও একদিন হয়তো এখানটি তে আসবে তুমি দেখবে আমি নেই !
শূন্য শিশির অক্লান্ত অপেক্ষার প্রহর গুনে , নির্জীব ঘাস পত্রে ! সেইদিন বুঝবে আমি তোমার অনেক কাছে ছিলাম ! দিবা শেষের বেলায় ক্লান্ত পাখির মতো ডানা ঝাপ্টিয়ে নীড়ে ফিরবে,তুমি দেখবে আমি নেই ! আমি ভিজবো বলেই তো এসেছিলাম।
কেন আমার হৃদয় নিংরে নিলে এভাবে। অপার অপেক্ষার প্রয়োজন ছিলনা তো। একটু ভালবাসার বাষ্পই তো যথেষ্ট ছিল। এমন দিনে তারে বলা যায়--
কিন্তু গুরু কি বলি আমি এই হৃদয়ের চেয়ে ঐ বণিকের কথা ওর কাছে ঢের বেশি দামি। চকিত ছায়ায় ঠান্ডা ঘুর্নিরাত
অবয়বহীন ভীরুতার নীলডানা তফাতে দাঁড়াও সুখসন্ধানী আদ্রতা নিরিবিলি তোমার স্মৃতিচারণ করিবোনা খাতায়,তোমার গুণগান করিবোনা কবিতায়
তোমার স্মৃতিচারণ করিবোনা খাতায়,আমি ভালোবাসি তোমাকে। হওনা তুমি অচেনা,আমার অন্তরে সদা দন্ডায়মান কবিতা,ছড়া,গান রচিবোনা তোমায় ভেবে আমি এক অস্তিত্বে বিশ্বাসী তোমার বসবাস আমার শূণ্যমনে। তুমি ছাড়া আর, কী আছে আমার
বলো সখি তুমি আমারে ! মরিতে মরণে, তোমারি চরণে চায় যে মন বারে বারে। শব্দগুলো হারিয়ে গেল
পাইনা খুঁজে আর, ছন্দ খোঁজার দ্বন্দ্বে পড়ে জীবন হলো সাবাড়। সেই সর্বনাশা হা---- স্বপ্ন সব অভিমান
মন হু হু করা গান সব ঢেলে বন্ধক রেখেছিলাম নিবিড় এক আঁধারের কঠিন আবেগের কাছে । |
সম্পাদক
আধুনিকতার এ যুগে আমারা এতোটা’ই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, কবিতা আর আগের মতো আমাদেরে কাছে টানে না অথচ ছন্দে বিন্যস্ত শব্দের অবয়বে আমরা বাঙালীর প্রকৃত মুক্তি। কবিতার আলো জ্বালিয়ে বিষাদ-বিধূর মনের অন্ধকার দূর করার প্রয়াসে এ ই-ম্যাগাজিন। নব প্রজন্মের কবিদের মিলন মেলায় মুখরিত হবে কবিতার এ প্রাঙ্গন এমনই সুপ্ত প্রতাশা নিয়ে সৃষ্টির পাশে সারাক্ষণ আলোকজ্জ্বল আপনাদেরিই “সেঁজুতি” ............ সম্পাদক
কবিতার সূচী
All
|