কর্তাকে বেশ কড়া সুরেই বলেন যিনি ঘরের রানি !
যাও না নিয়ে খোকনটাকে বেড়িয়ে আনো হাত গাড়িতে ,
করার মতো কোন কাজই এখন তোমার নেই বাড়িতে ।
কর্তা চলেন খুশি মনে শরতের ওই তরুন প্রাতে ,
দুরেই যাব , চা খেয়ে নিই একটু বরং রেস্তরাঁতে ।
বাবু ঢোকেন রেস্তরাঁতে, খোকন তাকায় চারিদিকে,
চায়ে চুমুক দিতেই বাবা ভুলে গেলেন খোকাটিকে ।
ইতিমধ্যে গিন্নি বেরোন কিনে আনবেন টুকিটাকি ,
হঠাত্ দেখেন হাত গাড়িতে তাঁরই খোকন ,হায় একাকী !
বাড়ি আনলেন হাত গাড়িটি লুকোলেন আড়ালেতে ,
কোণের ঘরে রাখেন ছেলে অয়েল ক্লথে কাঁথা পেতে ।
গিন্নি ভাবেন কী উদবেগ ফুটবে বাপের চোখেমুখে ,
উচিত শাস্তি হবে ভেবে দুঃখেও মা হাসেন সুখে ।
কর্তা ঢোকেন খোসমেজাজে ,
গিন্নি অবাক : আরে এ কী !
ঢুকেই বলেন কর্তাবাবু-ফিশফ্রাইটা হয়েছে কি